Blogroll

                            আউটসোর্সিং হেল্প ব্লগ এ আপনাকে স্বাগতম

Showing posts with label আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং. Show all posts
Showing posts with label আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং. Show all posts

যে ভুলের কারণে পিছিয়ে পড়তে হয় ফ্রিল্যান্সারদের. . .

Tuesday, March 10, 2015


আউটসোর্সিং কাজে যে ভুলের কারণে পিছিয়ে পড়তে হয় ফ্রিল্যান্সারদের :


আউটসোর্সিং কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে অনেকের। বিশেষ করে তরুনদের কাছে বেশি 
আকর্ষণীয় পেশা হয়ে উঠছে এটি। নতুন উদ্যোগ তৈরিতেও ভূমিকা রাখছে অনলাইননির্ভর 
বৈচিত্রময় এ কাজের ক্ষেত্র।
কাজের স্বাধীনতা, নির্দিষ্ট সময়ে অফিস করার ঝামেলা থেকে মুক্তি, নিজের মতো কাজের 
সুবিধার কারণে অনেকেই আউটসোর্সিংকে স্থায়ী পেশা হিসাবে নিচ্ছেন। অনলাইন 
পেশাজীবীদের কাজের ক্ষেত্র হয়ে উঠছে এটি।
তবে আউটসোর্সিং কাজের ক্ষেত্রে কিছু ভুলের কারণে পিছিয়ে পড়তে হয় ফ্রিল্যান্সারদের। যা 
এড়িয়ে যেতে পারলে কাজটা অনেক সহজ হয়। এই লেখাই আউটসোর্সিং কাজের ভুলগুলো 
তুলে ধরা হলো।

কম রেটে কাজ করা:
নতুন ফ্রিল্যান্সাররা কাজের জন্য মরিয়া হয়ে থাকেন। তাই রেট সম্পর্কে কোনো ধারণা 
রাখেন না। তাই একটি ৫০ ডলারের কাজ মাত্র ৫-১০ ডলারে করতেও রাজি হয়ে যান 
অনেকে। এতে করে কাজের মান সম্পর্কে ক্লায়েন্টের মনে বিরূপ ধারণা তৈরি হতে পারে। 
ফলে নতুন কাজ পাওয়ার সম্ভবনা কমে যায়।

দক্ষতা অনুযায়ী কাজ না করা:
আউটসোর্সিং কাজের ক্ষেত্রে নিজের দক্ষতা অনুসারে যে কাজটি সবচেয়ে উপযুক্ত সেটি 
করা উচিত। কাজটি কেমন তা যেমন জানতে হবে, তেমনি এটি আপনার দ্বারা করা সম্ভব 
হবে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে। যদি কাজটি সম্পর্কে দুর্বলতা থাকে তাহলে কাজ না 
নেওয়াই উচিত।

ক্লায়েন্ট সম্পর্কে খোঁজ খবর না নেওয়া:
যে কোনো কাজ শুরুর আগে ক্লায়েন্ট সম্পর্কে খোঁজখবর করে জেনে নিতে হবে। মোট কথা 
যে কোনো কাজ পেলেই শুরু করা যাবে না। ক্লায়েন্টের আগের কাজের তালিকা চেক করে 
দেখতে হবে। তিনি ঠিকভাবে টাকা পরিশোধ করেছেন কিনা তাও নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। 
হতাশ হওয়া অন্য যে কোনো কাজের মতো ফ্রিল্যান্সিং পেশায় বছরের পর বছর ধরে দক্ষতার 
উন্নয়ন করে যেতে হয়। সফলতার জন্য অনেক কাজ শিখতে হয়। শুরুর দিকে অনেক 
বাধাবিপত্তি আসে, অনেক সময় এসব ছেড়ে নতুন কিছু করতে ইচ্ছা করে। এত সহজে হার 
মানা যাবে না।

কাজের পর যোগাযোগ না করা:
কাজ শেষ হওয়ার পর ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ রাখেন না অনেক ফ্রিল্যান্সার। পুরানো 
ক্লায়েন্ট নতুন কাজে বড় সোর্স হতে পারেন। তাই কাজ শেষ হয়ে গেলেও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন 
করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। মাঝে মাঝে পুরনো ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কথা বলে কাজের কথা 
মনে করিয়ে দিতে হবে। তাঁর কাছে কাজ না থাকলেও আপনার সঙ্গে যোগাযোগের সম্ভাব্য 
সব রাস্তা তাঁকে জানিয়ে রাখা উচিত।

জীবনের অন্য দিক ভুলে যাওয়া:
আউটসোর্সিং কাজগুলো বেশিরভাগ সময় রাতে করতে হয়। তাই ফ্রিল্যান্সারদের রাত 
জাগতে হয়। নিয়মিত আয় আসতে থাকলে অনেকে কাজে এত মগ্ন হয়ে পড়েন যে পরিবার 
ও প্রিয়জনদের কথা ভুলে যান। এতে প্রিয়জন কিংবা পরিবারের সদস্যের সাথে ভুল 
বোঝাবোঝি হতে পারে। ফলে মানসিকভাবে সমস্যা হতে পারে। যা কাজের জন্য ক্ষতিকর। 
তাই জীবনের সঙ্গে জড়িত মানুষটিকে ভুলে যাওয়া চলবে না।



Read more ...

কাজের সন্ধানে একধাপ এগিয়ে যান আমার সাথে

Friday, November 21, 2014


অনেকে বলে আউটসোর্সিং Course করে কাজ পাচ্ছেন না বা ভালো পেমেন্ট এর কাজ পাচ্ছেন না। তাদের কে বলব একটু ধৈর্য ধরে লেগে থাকুন।  কাজ অবশ্যই পাবেন। মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজের অভাব নেই।  হাজার হাজার কাজ অপেক্ষা করতেছে আপনার জন্য। কিন্তু আপনিই নেই। এমন হলে কাজ পাবেন কিভাবে বলুন?

অনেকে আবার অনলাইন এ আশা অফ করে দেন। কি করবেন আর, কাজ যদি না পাওয়া যায় তাহলে অনলাইন এ বসে থেকে কি লাভ?

আজ আপনাদের জন্য কিছু ক্যাটাগরি এর কাজ নিয়ে কথা বলব, যেগুলোর প্রচুর কাজ পাওয়া যায় এবং তুলনামূলক সহজ।

তো আর দেরি কেন, চলুন সুরু করা যাক আজকের আলোচনা

১. প্রথমে বলব সোশ্যাল মিডিয়া এর কথা। যেমন facebook, twitter, google plus etc. সোশ্যাল মিডিয়া এর অনেক কাজ পাওয়া যায়।  যেমন পেজ ক্রিয়েশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট, গ্রুপ ম্যানেজমেন্ট, ফেইসবুক পেইড add ক্যাম্পেইন etc.
এসব কাজ খুব সহজ। আপনি অবস্যই পারবেন।  মনে রাখবেন, আপনাকে  ফেইসবুক use করা কেউ শিখায় নাই। আর সোশ্যাল মিডিয়ার কাজ গুলো ও কেউ শিখাতে হবে না আশা করি। একটু ঘাটাঘাটি করলেই পারবেন।

২. ফটোশপ এর কিছু কাজ আছে যেগুলা যে কেউ ইচ্ছা করলেই করতে পারে। যেমন কার্ড ডিসাইন, সিম্পল ফটো এডিটিং ইত্যাদি। এসব কাজ একধম সহজ।  একটু প্রাকটিস করলে আপনিও পারবেন। সুধু প্রয়োজন একটু প্রাকটিস। প্রাকটিস এর জন্য কিছু না পেলে youtube এ সার্চ দেন। চোখের পলকে হাজার  হাজার টিউটোরিয়াল আপনার সামনে হাজির হয় যাবে। এখন সুধু আপনার পালা। দেখে দেখে প্রাকটিস করেন ৪-৫ দিন। বেস হয়ে যাবেন এক্সপার্ট। হুরেই......

৩. একটু কষ্ট করলে হয়ত বেনার ডিসাইন ও করে পেলতে পারবেন। সময় বেশি দিন লাগবে না। সময় নিয়ে ১ সপ্তাহ একটু ভালো করে দেখুন। আশা করি হয়ে যাবে। তার সাতে ফটোশপ এর আরো কিছু খুটি নাটি কাজ ও আছে। একটু দেখলেই পারবেন।



৪. রিসার্চ এবং ডাটা এন্ট্রি। এই কাজ গুলোর কথা কাউকে বলতে হয় না। যদিও এগুলো আউটসোর্সিং কুর্স এর বিষয় না। তবুও এই কাতেগরী এর অনেক কাজ পাওয়া যায় মার্ক্তপ্লাস এ। এবং যারা কম্পিউটার বেবহার করতে জানেন তারা সবাই এই কাজ গুলো পারেন। যদিও কাজ গুলোর পেমেন্ট কম হয় থাকে, তবুও বেশ ভালো টাকা আয় করা যায় এগুলোর মাধ্যমে।

৫. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কথা সবাই জানেনে। যারা SEO তে কাজ করেন তারা এই বেপার টা একটু বেশি জানেন। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ তেমন কঠিন হয় না। এই ধরুন ক্লায়েন্ট এর মেইল হ্যান্ডলিং, এপয়েন্টমেন্ট সেটিং এর মত সহজ কাজ। একটু চেস্টা করে দেখুন।



=============================================================
আশা করি পোস্ট টি আপনার কাজে লাগবে। আপনার জন্যই তো এত কষ্ট করে লিখলাম। ভালো থাকবেন সবাই। কথা হবে অন্য কোনো টপিকস নিয়ে, অন্য কোনো পোস্ট এ। 

ধন্যবাদ সবাইকে।  
=============================================================
Read more ...

ডাউনলোড করুন ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার ই-বুক

Sunday, October 19, 2014

freelancing

বাংলাদেশ এখন তথ্য প্রযুক্তি তে আরো উন্নত এবং আরো সমৃদ্ধ।  এখন বাংলাদেশ এ আউটসোর্সিং এবং ফ্রীলান্সিং অনেক পরিচিত নাম। কিন্তু এখনো অনেকেই ফ্রীলান্সিং সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে  জানেন না। যার কারণে তারা ফ্রীলান্সিং এ আসতে পারছে না। অন্য দিকে অনেকে ঠিক মত না বুঝে বা সঠিক তথ্য না জেনে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং করতে গিয়ে অনেক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়ছে বা সফল হতে পারে নি।

তাই নতুনদের এই বিষয় এ দিক নির্দেশনা দেওয়ার জন্য  ডেভসটিম ইনস্টিটিউট নামের একটি প্রতিষ্ঠান ‘ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার’ নামে একটি ফ্রিল্যান্স বই প্রকাশ করেছে। সাধারণ মানুষের প্রচুর আগ্রহ থাকায় বইটির ই-বুক সংস্করণ উন্মুক্ত করা হয়েছে ।





freelancing career

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত "ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড" এ বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয় এবং আগ্রহীদেরকে বইটি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়।   এ সম্পর্কে আল-আমিন কবির জানান, "ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং নিয়ে সচেতনতা তৈরি এবং নতুনদের এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গাইডলাইন দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে আমরা ‘ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার’ নামের এ ফ্রিল্যান্সিং রিসোর্স বইটি বের করেছিলাম। ইতিমধ্যে বইটির প্রিন্ট সংস্করণ শেষ হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের প্রচুর আগ্রহ থাকায় বইটির ই-বুক সংস্করণ উন্মুক্ত করা হয়েছে।"


ডাউনলোড লিংক : http://bit.ly/freelancecareer


========================




Read more ...

যেভাবে কাজের জন্য বিড(bid) করবেন

Monday, September 22, 2014


বিড(bid) মানে কাজ এর জন্য Application করা Job..Application কে এক এক মার্কেটপ্লেস এক এক নাম বলা হয় তবে সাধারণত ফ্রীলান্সাররা একে বিড(bid) বলে থাকে আজ আপনাদেরকে বিড(bid) করার নিয়ম সম্পর্কে কিছু tips দিব | আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন  আউটসোর্সিং কাজ করার জন্য অনকে মার্কেটপ্লেস আছে সেখান থেকে কিছু মার্কেটপ্লেস অধিকতর জনপ্রিয় তার মধ্যে , oDesk.com, freelancer.com, elancoe.com, fiverr.com, microworkers.com ইত্যাদি হলো বেশি জনপ্রিয় এই মার্কেটপ্লেস গুলো তে অনেক ক্যাটাগরি তে কাজ পাওয়া  যায় | মূলত টি কাটেগরির কাজ বেশি পাওয়া যায় |
যেমন:
1. Web Development,
2. Software Development,
3. Networking and Information System,
4. Design and Multimedia,
5. Sales and Marketing,
6. Customer Service,
7. Administrative Support,
8. Writing and Translation,
9. Business Service etc.

এই ক্যাটাগরি গুলোর মধ্যে আবার অনেক গুলো সাব-ক্যাটাগরি আছে. আপনাকে সাব-কাটেগরির মধ্যেই কাজ কাজ করতে হবে |

আগেই বলেছি আউটসোর্সিং জাগতে মূলত টি ক্যাটাগরি তে কাজ পাওয়া যে  যখন কোনো কাজ পোস্ট করা হয় তখন তা সংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরি এবং সাব-ক্যাটাগরিতে দেখা যায় তখন ইউসার রা তাদের skill এবং experience অনুযায়ী কাজের জন্য বিড করতে পারে  তবে অবস্যই মনে রাখবেন যে কাজ এর জন্য বিড করবেন সেই কাজটি আপনি ১০০% পারবেন এমন নিশ্চিত হলেই বিড করবেন  কাজটি অবশ্যই আপনার প্রোফাইল এর সাথে মিল থাকতে হবে  ক্লায়েন্ট কাজের রেকুয়ার্মেন্ট হিসেবে যে স্কিল গুলো দিবে সেগুলা অবস্যই আপনার প্রোফাইল থাকতে হবে এবং আপনার প্রোফাইল ওভারভিউ অবশ্যই কাজ এর ডেসক্রিপশন এর সাথে মিল থাকতে হবে  অন্যথা আপনার bid hide হয় থাকবে  Job Application লিস্ট আপনার bid  show করবে না  এমনকি আপনার প্রোফাইল Suspend হতে পারে  অতএব এই বেপারে একটু বেশি সাবধান হতে হবে

এক এক Marketplace বিড করার নিয়ম এক এক রকম. তবে এদের মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই. সামান্য পার্থক্য আছে সেটা দেখলেই বুঝবেন  তাতেও না পারলে আমরা তো আছি  আমাদের সাথে থাকুন

বিড করার জন্য প্রথমে যে কোনো একটি ক্যাটাগরি তে যেতে হবে সেখান থেকে যে কোনো একটি কাজ সিলেক্ট করুন কাজ এর Title Click করলেই কাজ এর বিস্তারিত Description  পেজ দেখাবে  সেখান থেকে কাজটির Payment, Delivery Date, কি কাজ করতে হবে এবং অন্য কোনো Requirements থাকলে সেটাও দেখতে পারবেন  এবার আপনার কাজ হলো জব Description টা ভালো করে পড়বেন কাজটা তে আপনি কি কি করতে হবে বিস্তারিত জব Description পাওয়া যাবে ভালোভাবে বুজে নিন কি করতে হবে আপনাকে  তারপর যদি মনে হয় যে আপনি কাজ  টি পারবেন তাহলেই কাজটির জন্য বিড করার চিন্তা করবেন
এবার ওই পেজ দেখুন বিড করার জন্য কোনো অপসন যদি জব Application  লেখার জন্য কোনো বাক্স না থাকে তাহলে দেখুন কোনো অপসন  যেমন "Apply to this job" অথবা "Bid for this job" এমন কোনো লিংক আছে কিনা  এবং সেই লিংক ক্লিক করতে হবে  তারপর জব Application ফর্ম এর দিকে লক্ষ্য করুন



Job Application ফর্ম এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
Job Application form অনেক Critical বিষয় থাকে  সেগুলো সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে কোনভাবেই যেন ভুল না হয়  ভুল হলেই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা % হয় হবে আসুন জেনে নিই কি কি বিষয় পূরণ করতে হবে:

. Cover Letter:
Application লেখার জন্য যে বাক্স তা পাবেন তাকে এক এক Marketplace এক এক Title দেখা যায় যেমন Cover Letter ইত্যাদি এবার সুন্দর করে Cover Letter/Application আপনার skill গুলা ভালোভাবে অলোচনা করুনমনে রাখবেন, Cover Letter টি এমনভাবে লিখতে হবে যেন ক্লায়েন্ট আপনার লেটার টি পরে আপনার Skill সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে পারে
Cover Letter আপনার skill এবং ওই কাজ টির জন্য আপনি কি কি করতে পারবেন এবং ক্লায়েন্ট কে কেমন service দিতে পারবেন সেটা high-light করে লিখতে হবে আপনি সংশ্লিষ্ট job এর বেপারে কতটুকু এক্সপার্ট সেটাও ভালোভাবে high-light করে লিখতে হবে লিখতে হবে |
Cover Letter লেখা শুরু করতে হবে সম্বোধন সূচক কোনো Word দিয়ে যেমন- Dear Hiring Manager, Hello Sir, Dear Sir ইত্যাদি আবার Application শেষ করতে হবে Regards বা Thank You দিয়ে
Cover Letter কখনো Copy-Paste করবেন না সম্পূর্ণ নিজের থেকে লিখে সাজাতে হবে এমন কিছু লিখবেন না যেটা আপনি করতে পারবেন না অর্থাৎ যা কিছু লিখবেন ১০০% clearly লিখবেন

. Payment Terms:
টাকার পরিমান লিখার জন্য আলাদা একটি box থাকবে কাজটি hourly  হলে Per Hour আপনাকে কত $ Pay  করতে হবে তা বসাবেন আর Fixed Price Job হলে কাজটি সম্পূর্নভাবে শেষ করতে আপনাকে  কত Pay করতে হবে সেটা বসাবেন তবে কোনভাবেই যেন টাকার Amount টা Client   কর্তিক নির্ধারিত পরিমান এর বেশি না হয়

. Delivery Date:

Fixed Price Job হলেকাজটি শেষ করার একটাTime নির্ধারণ করে দিতে হবে অর্থাৎকাজটি শেষ করতে আপনারকত দিন Time লাগবে সেটাই বসাতেহবে এই Box
Read more ...